হারিয়ে ফেলতে চাই নি তোমায় লেখকঃ আবু সাঈদ সরকার পর্বঃ ১ তুমি চাইলে এক রাত আমার সাথে কাটাতে পারো কেনো তুমি আমার বয় ফ্রেন্ড আর তুমি যদি চাও আমার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতে আমি তাতেও রাজি কেনো আমি তোমায় ভালোবাসি ( মায়া) ছিঃ মায়া তুমি এসব কী বলছো আমি

Ex বয়ফ্রেন্ড যখন অফিসের বস পর্ব-১ প্রেমাঃ কিরে আজ নাকি নতুন একজন বস হিসেবে জয়েন করবে?? সাদিয়াঃ হুম আমিও তো তাই শুনলাম। প্রেমাঃ পুরুষ নাকি মহিলা?? সাদিয়াঃ আমি কিভাবে বলব? আমি দেখছি নাকি প্রেমাঃ রাগ করোস কেন? আমি তো এমনিই প্রেমা আর সাদিয়া হচ্ছে একটি কোম্পানিতে চাকরি করে। অফিসে আজ নতুন বস আসবে। কারন কোম্পানি টা

-মা তুমি ঠিকই বলছিলে.!😔 - দুনিয়ার মানুষ গুলো বড্ড স্বার্থপর.!💔

হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন আপনারা সবাই? আশাকরি সবাই ভালোই আছেন। ভালো আছেন ভালো থাকবেন এই প্রত্যাশাই সব সময় করি। আজ আমি আপনাদের মাঝে চলে আসলাম নতুন একটি গল্প নিয়ে।আশা করি গল্পটি আপনাদের ভালো লাগবে।তো চলুন বেশি বকবক না করে শুরু করি। গল্পের নামঃ দেয়াল লিখেছেনঃ রাশিদা শীতকালীন ছুটি। ইউনিভার্সিটি বন্ধ। এই সুযোগে শাওন কক্সবাজার চলে যায়।

অবশেষে রোদ্দুর - Oboshese Roddur বিয়ের বাজারে আমার চাহিদা তরতর করে শূন্যের কোঠায় নেমে এলো কারণ আমি ধর্ষিতা। ৫'৪" উচ্চতার ছিপছিপে গড়নের উজ্জ্বল শ্যাম বর্ণের আমি অচিরেই সবার নজর কাড়তাম। তার ওপর আবার প্রকৌশলি হওয়ার হাতছানি। সবমিলিয়ে আত্মীয়স্বজন এলাকার মানুষ, পাড়াপ্রতিবেশী, তাদের আত্মীয় স্বজন এমনকি আশেপাশের এলাকার অনেকেরই আকাঙ্ক্ষিত পাত্রী ছিলাম আমি। উচ্চপদস্থ

পচা সেলিব্রিটি -মা, ঐ লোকটা তোমাকে চুমু দিয়েছে কেন? -কার কথা বলছো সোনামণি? তোমার বাবা? -না, একটা দুষ্টু লোক তোমাকে চুমু দিয়েছে। -কই না তো! -আমি দেখেছি তো, দিয়েছে- পাজী একটা লোক! -বোধ হয় স্বপ্ন দেখেছো, স্বপ্ন সত্যি নয় বাবা। পচা সেলিব্রিটি -না, সিনেমাতে দেখেছি। -ও, তাই বলো, সিনেমা তো সিনেমাই। -আমি জানি মা স্বপ্ন সত্যি নয়, কিন্তু সিনেমা তো

download and set up this code...here code is breaking so i am give a download link...DOWNLOAD CODE

SMsudipBD.wapkiz.Com head tag codeat first go to head tag meta style andpastal this code....code is breaking so download this code...Download code

‎Romantic Love Story|রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প (Writers group) "বাবু আমার আব্বুর টাক মাথায় বোম মারতে পারবে?" সাদিয়ার মুখে এমন কথা শুনে হা করে কিছুক্ষণ মোবাইলের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে রইলাম। ওপাশ থেকে সাদিয়া আবার বললো-"কি হলো বাবু,কথা বলছো না কেনো?" -"হ্যাঁ বলো,কি যেনো বলছিলে?" -"বলছিলাম আমার আব্বুর টাক মাথায় একটা বোম মারবা।" -"কিন্তু কেনো?" -"কেনো আবার?তুমি জানো না আব্বু

শুকনো পাতা সোফায় বসে টিভি দেখছি। টিভি দেখতে ভালো লাগছেনা। বউকে মেসেজ দিলাম, 'কি করো টুম্পার আম্মু?' কিছুক্ষণ পর রান্নাঘর থেকে বউ রিপ্লে দিলো, 'রান্না করছি। তোমার মতন আজাইরা বসে থাকিনা আমি।' এ অপমান মেনে যায়? আজ ইচ্ছে করে অফিসে যাইনি আর বউ আমায় আজাইরা বলল!? বউ তৎক্ষনাৎ আবার মেসেজ দিলো... --এই

## অপয়া। জেঠিমা মা আমাকে একটু জায়গা দাও? এতো রাতে আমি কোথায় যাব বলো? তুমি তো জানোই মা মিথ্যা কথা বলে,একটা কথাও সত্য নয় বিশ্বাস করো আমায় ,ও জেঠিমা? ওই মেয়ে তোর মরণ নেই? সমাজটাকে নষ্ট করে নিজে কলঙ্কিত হয়ে এখানে জায়গা নিতে এসেছিস? তোর মতো নষ্টার জায়গা নেই এখানে।যা বেরিয়ে যা

এই নার্স তোমার মাথায় ওড়না নেই কেন?? স্ট্রেচার এ করে কেবিনে নিয়ে যাওয়ার সময় একটা নার্স কে দেখে বাবা কথাটি বললেন। থ হয়ে গেলাম একদম, মেয়েটা অল্পবয়সী, ঠিক কি বুঝলো কে জানে মাথায় ওড়নাটা দিয়ে বিরবির করে চলে গেলো। মায়ের দিকে অসহায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলাম। মা নিচু স্বরে বাবাকে বললেন "এই তুমি চুপ থাকো যখন তখন অচেনা কাউকে উপদেশ দিবেনা"। বাবা

রুম ডেইট করতে এসেছি প্রেমিকার সাথে। রুম ডেইটের ঘনিস্ট মুহূর্ত শেষ করে ওয়াশরুমে যেতেই দেখি প্রেমিকার স্বামীর লাশ। লাশ দেখে আমি আঁতকে উঠলাম। ওয়াশরুমের একটি কোনায় আমি পরে রয়েছি আর আরেকটি কোনায় লাশটি পরে রয়েছে। কাঁপা কাঁপা শরীর নিয়ে ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে দেখি প্রেমিকা আমাকে দেখে হাসছে। সুইটি হাসতে

"ফ্রি ফেসবুক" লিখাঃ সামিয়া সাবা . আমি আবার ফ্রি ফেসবুক ইউজার। এই ফ্রি ফেসবুকই আমার থেকে সব কেড়ে নিলো। বিশ্বাস হচ্ছে না তো? আচ্ছা বলছি। . সেদিন বয়ফ্রেন্ড একটা পিক আপলোড দিয়েছে। আমি বরাবরের মতো লাভ রিয়েক্ট দিয়ে কমেন্ট করলাম, "ওয়াও। অনেক কিউট লাগছে আমার বপ্পেন (বয়ফ্রেন্ড) টারে।" কমেন্ট করে খুশিমনে বের হয়ে এলাম ফেসবুক

বিভিন্ন সংবাদে ‘ব্লু হোয়েল’ সম্পর্কিত তথ্য ও ঘটনা বর্ণনায় এটি স্বচ্ছ হয় যে ব্লু হোয়েল সম্পর্কে যথাযথ গবেষণা না করেই রিপোর্টগুলো তৈরি করা হয়েছে এবং রিপোর্টকারীদের কেউই ইন্টারনেট কিভাবে কাজ করে কিংবা ডিপ ওয়েবের মত টার্মগুলোর সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা রাখে না। এদের অধিকাংশেরই তথ্যসূত্র অনলাইনে প্রকাশিত বিভিন্ন গুজব সংবাদ বা