How to hide DIV for tablet or mobile using bootstrap class By SMsudipBD

[Corona Corona virus update from Bangladesh 21/04/2020                                                                                    

বিখ্যাত চিত্রশিল্পী লিওনার্দো দা ভিঞ্চির আঁকা চিত্রকর্ম মোনালিসার হাসিতে নানা রহস্য খেলা করে। কখনও মনে হয়, মোনালিসার মুখে লেগে রয়েছে তির্যক ব্যঙ্গের হাসি। আবার একটু সময় নিয়ে তাকালে মনে হয়, কোনো অব্যক্ত বেদনা যেন

#সময়_থাকলে_পড়ুন_লাভ_ছাড়া_ক্ষতি_হবেনা আমাদের ক্লাসে একটা মেয়ে ছিলো,মৌলবি টাইপের,মেয়েটার মাঝে আলাদা একটা ব্যক্তিত্ব ছিলো,যেটা আমার খুব বিরক্ত লাগতো। অনার্স লাইফটা যেখানে আমরা সব ফ্রেন্ডরা এনজয় করে কাটাচ্ছি ওই মেয়েটাকে দেখতাম তখন চুপচাপ বসে থাকতো সামনে একটা বই নিয়ে।ক্লাসে স্যার আসতে দেরি হলে যেখানে হৈ-হুল্লোড় করে আমরা ছেলেমেয়ে সবাই মিলে আড্ডা দিতে ব্যস্ত ছিলাম সেখানে

যে ছেলেটি তোমাকে সত্যিকারের ভালোবাসে,সে ছেলে কখনোই তোমার ঠোঁটে কিস করার জন্য উঠেপড়ে লাগবে না........! " জীবনের গল্প " প্রতিনিয়ত তোমাকে মেন্টালি টচার ও করবে না সে বরং তোমার কপালে একটি কিস দিলেই লজ্জাবোধ করবে এবং অবশেষে আলতো করে চুমু খাবে কপালে...! যেটির ফলে তোমার শরির শিউরে উঠবে....... : : যে সত্যিকারের ভালোবাসে সে কখনো তোমার কোমর ধরার জন্য সুযোগ খুঁজবে না রিক্সায়

চমৎকার একটি শিক্ষনীয় গল্প। এক কলা বিক্রেতা ৫ টাকা পিছ দরে কলা বিক্রি করছিল। প্রচুর বিক্রি হচ্ছিল। মানুষ নিচ্ছে আর ছিলে ছিলে খাচ্ছে। এ দেখে বিক্রেতা ভাবল যদি কলা গুলো ছিলে রাখি তাহলে ক্রেতাদের ছিলতে কষ্ট হবেনা এবং ছিলে দেওয়ার কারনে দাম ও বেশি পাব। তখন সে কিছু কলা ছিলে তার দাম ধার্য করল

আজ আমি বাবা র সাথে আটালান্টিক মহাসাগর পারি দিয়ে আমেরিকা যাব। কিন্তু আমি জানতাম না এই ভ্রমন ই আমার জন্য কাল হয়ে দারাবে। প্রচন্ড উত্ত্যেজিত ছিলাম। কারন এর আগে বাবা র সাথে কখনো ই জাহাজে চড়ি নি। আপ নাদের কে ত আমার পরিচয় ই দেওয়া হয় নি। আমি জ্যাক ।বয়স ১৬ আমার বাবা

মাঝরাতে দরজায় খটখট শব্দে রিফাতের ঘুমটা ভেঙে গেলো। কে? এত রাতে দরজায় নক করছেন কে? -ভাইয়া আমি আপনার ছোট ভাই। আমার কোনো ছোট ভাই নেই, ঘুমাতে দেন তো, দিনে আসিয়েন। -ভাইয়া অনেক দূর থেকে এসেছি একটিবার আপনার সাথে দেখা করবো বলে। -বাড়ি কোথায় আপনার? -ভাইয়া চাঁদপুর থেকে আসছি। -নাম কী আপনার। -ভাইয়া "জুরা"! -কোন জুরা? চিনতে পারলাম না

আফিস থেকে বাসায় ফেরার সময় হঠাৎ খেয়াল করি আমাদের অফিসের একজন স্টাফ খালিদ হাতে একটা গোলাপ নিয়ে রাস্তায় পাশে দাঁড়িয়ে আছে। আমি গাড়ির কাঁচটা নিচে নামিয়ে বললাম, -- আরে খালিদ, এইখানে কি করছো? খালিদ গোলাপটা পিছন দিকে আড়াল করে বললো, -বাসায় যাবো স্যার, তাই রিকশার জন্য দাঁড়িয়ে আছি আমি বললাম, --তোমার বাসা কোথায়? খালিদ মাথা চুলকাতে চুলকাতে বললো, - উত্তরাতে

#আরশিতার_প্রশ্ন শেষ পার্ট . ডাক্তার সিনহা আমাকে জানালেন গতকাল রাতে আরো একটা মেয়ে সুইসাইড করেছে। কোনো কারণ ছাড়া সুইসাইড? ভাবা যায়?? . . ওনার সাথে কথা শেষ করে যখন নিচে নামলাম, দেখলাম দারোয়ান করিম আরশিতাকে একটা চকলেট দিয়ে আরশিতার গাল স্পর্শ করছে। আরশিতাকে কি কি যেনো বলছে। আমার মনের ভিতরে সন্দেহ জাগলো।তারমানে কি করিম আরশিতার সাথে

#আরশিতার_প্রশ্ন . প্রত্যেকটা থানায় আরশিতার ছবি মেইল করে বললাম যাতে বাস স্ট্যান্ড, সবগুলো পয়েন্ট, চেক করে তারপর যেনো গাড়ি ছাড়ে। বাসার দারোয়ান করিমকে কল দিলাম, বললাম "আরশিতা বাসায় আসলে আমাকে আর মিহিকে যেনো তাড়াতাড়ি জানায়"। আমার মাথায় কোনোকিছু কাজ করছিলো না। হুট করে কি হয়ে গেলো? একদিকে আরশিতাকে খুজে পাচ্ছিনা, অন্যদিকে রেপ হওয়া মেয়েটার

বিছানায় বসে বসে চা খাচ্ছিলাম। ঠিক এমন সময় আমার সাত বছরের বাচ্চা মেয়ে আরশিতা বললো- "পাপা তুমি যেটা দিয়ে হিসু করো ওইটা কি কোনো ছোট মেয়েকে খাইয়েছো? ওটা খেতে কি চকলেটের মতো"? আরশিতার মুখে কথাটা শুনে আমার বুকটা ধুক করে উঠলো৷ হাতে থাকা চায়ের কাপটা মাটিতে পড়ে গেলো। কি বললো আমার মেয়ে?

👉(💝💝যারা গল্প পড়তে ভালোবাসেন তারা আমাকে Add বা flow করুন যাতে এইরকম আমার আরো গল্প পড়তে পারেন সবার আগে💝💝)👈 👇 👇 বড়লোকের মেয়ে যখন রিকশাওয়ালার প্রেমে...! secret writer. ৭ম পর্ব... আমি আর কথা না বাড়িয়ে পড়াইতে লাগলাম।যেগুলো নেক্সট দিনের পড়া ছিলো সেগুলো দুইজনেরই পড়া হলো।তারপর পড়া শেষ করে বাসার উদ্দেশ্যে বের হলাম,। মাথার শুধু একটায় চিন্তা হচ্ছে, নিলা

বড়লোকের মেয়ে যখন রিকশাওয়ালার প্রেমে...!! secret writer. ৫ম এবং ৬ষ্ঠ পর্ব...... পরেরদিন সকালে কলেজে, পিছন থেকে নিলার ডাক, -এই কুত্তা নিলয়........(এই বলে নিলা আমার দিকে তেড়ে আসছে) আমি কিছু বলার আগেই নিলা আমার গালে এক থাপ্পড়। আমি নিলাকে কিছু বলার আগেই আরেক গালে আবার থাপ্পড়।এরপর নিলা বল্লো, -এই হারামি, এই কুত্তা, এই শয়তান তুই অই মেয়ের সাথে

বড়লোকের মেয়ে যখন রিকশাওয়ালার প্রেমে...! ৪র্থ পর্ব........... আমিও কিছু না ভেবে বাসায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে বের হলাম কলেজ থেকে।এমন সময় পিছন থেকে কে যেন মাথায় খুব জোরে আঘাত করলো।এরপর আর কিছুই মনে নেই। যখন চোখ খুললাম তখন দেখি আমার পাশে নিলা বসা।আমি অনেক অবাক হলাম।কিছুই মাথায় ঢুকছে না। বাড়িটাও অপরিচিত। আমি এক পর্যায়ে নিলা

বড়লোকের মেয়ে যখন রিকশাওয়ালার প্রেমে...! ৩য় পর্ব.... কলেজে ঢুকেই নিলার কন্ঠ, -দোস্ত বুঝলি আজকাল কিছু রিকশাওয়ালা নিজেকে খুব সৎ মনে করে।মানুষের কাছে খুব মানবতা দেখায়।বাব্বারে রিকশাওয়ালা। (নিলা কিছুটা হেসে হেসে) -তাই নাকিরে, ফকিন্নিরা এতো ভাব দেখায়!(নিলার বান্ধবী অনেক জোরে জোরে হেসে বল্লো) আমি মাথা নিচু করে তাদের সামনে দিয়ে চলে আসলাম।প্রতিবাদ করারা মতো শক্তি তো আমার

(বড় লোকের মেয়ে যখন রিকশাওয়লার প্রেমে) (১ম পর্ব কমেন্টবক্সে লিংক দেওয়া আছে) (২য় পর্ব) - এই রিকশা নিলয় এদিকে আয়......! আমি ভাবলাম আমি রিকশা চালায় এটা অন্য মানুষ কি করে যানে। পরে খেয়াল করে দেখলাম নিলা ডাকছে, আমি তার কাছে যেতেই সে বল্লো, -কি রে রিকশাওয়ালা এইখানে ভাড়া চাইতে আসছিস নাকি।(নিলা) -কি বলিস দোস্ত এই রিকশাওয়ালা। (পাশে

(কিছুটা ভালোবাসার আবেগের চেষ্টায় ) বড় লোকের মেয়ে যখন রিকশাওয়ালার প্রেমে পর্ব :-০১ এই রিকশা যাবে??? -জি ম্যডাম কই যাবেন....? -রুয়েট যাবো,চিনো? -জি ম্যাডাম উঠেন....! আমি তানভীর রহমান মেঘ।মার দেওয়া ডাক নাম নিলয়। বুঝলেন না তো, কেন শুধু মার দেওয়া নাম বললাম। কারন আমার বাবা অনেক আগেয় মারা গেছে।এখন আমার মা আর বোন আছে।টানাটানির শংসার। আর তাই